কিভাবে পেটের চর্বি কমানো যায়

কিভাবে পেটের চর্বি কমানো যায় সে সম্পর্কে যদি বিস্তারিত জানতে চান তাহলে আজকের পোস্টি আপনার জন্য।আজকের আর্টিকেলে পেটের চর্বি কমানোর উপায়, মেয়েদের পেটের চর্বি কমানোর উপায়, শুধুমাত্র কয়েকদিনে পেটের চর্বি কমানোর উপায়।

কিভাবে-পেটের-চর্বি-কমানো-যায়
এছাড়াও চর্বি কমানোর উপায় সম্পর্কে আরো বিভিন্ন উপায় আলোচনা করা হবে এই আর্টিকেলে।এরকম সমস্যায় আপনারা অনেকে আছেন যারা সম্মুখীন হয়ে থাকেন, আশা করছি তাদের জন্য এই আর্টিকেলটি বেশ উপকারী হবে। চলুন এবার বিস্তারিত জেনে নেইঃ

পেজ সূচিপত্রঃ কিভাবে পেটের চর্বি কমানো যায় সে উপায় গুলো হলঃ 

কিভাবে পেটের চর্বি কমানো যায়

কিভাবে পেটের চর্বি কমানো যায় সে সম্পর্কে আপনারা অনেকেই চিন্তিত থাকেন। তাই চলুন আজকে এই আর্টিকেলে কিভাবে পেটের চর্বি কমানো যায় সে সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। আমাদের পেটের ছবি একটি অস্বস্তিকর বিষয় যা প্রতিটা মানুষকে অস্বস্তিতে সব সময়ের জন্য ফেলে। আমাদেরকে অবশ্যই পেটের চর্বি কমানোর বিভিন্ন উপায় সম্পর্কে জানতে হবে। অতিরিক্ত পেটের চর্বির শরীর স্বাস্থ্যের জন্য খুবই বিপদজনক। যা শরীরের শারীরিক গঠনকে অস্বাভাবিক করে তোলে। 

পেটের চর্বি শরীরের আরও বিভিন্ন ছবি থেকে বেশি বিপদজনক। শরীরে বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে, যেমনঃ ডায়াবেটিস, হৃদরোগ ও লিভার এর মত বিভিন্ন জাতীয় সমস্যা দেখা দিতে পারে। এক্ষেত্রে জীবনে চলার পথে অভ্যাসগুলো পরিবর্তন করতে হবে। আমাদের এমন অনেক অভ্যাস রয়েছে যেগুলোর কারণে আমাদের বিভিন্ন সমস্যা হতে থাকে। প্রধানত যাদের পেটের চর্বির সমস্যা আছে তাদের জন্য রোজকার অভ্যাসগুলো অবশ্যই পরিবর্তন করতে হবে।

প্রতিদিন সকালে উঠে একটু ব্যায়াম করতে পারেন। সকালের হালকা ব্যায়াম বলতে, আপনি চাইলে আধাঘন্টা থেকে এক ঘন্টা নিয়ম করে হাঁটতে পারেন। বাড়ির পাশে, রাস্তায় বা বাড়ির ছাদে প্রতিনিয়ত এক থেকে দুই ঘন্টা হাটাহাটি করতে পারেন। ঘুম থেকে উঠে এই হাঁটাহাঁটির মাধ্যমে পেটে যদি অনেকটাই কমিয়ে দেয়। এছাড়াও আরও বিভিন্ন উপায়ে রয়েছে পেটের চর্বি কমানোর। যেমনঃ 

  • খাদ্য অভ্যাসঃ খাদ্যে প্রোটিনের পরিমাণ বৃদ্ধি করুন কারণ এতে আপনার ক্ষুধা মন্দা কমে যাবে। ক্ষুধা বন্দা কম লাগবে যখন তখন আপনাকে চর্বি কমতে পারে। এক্ষেত্রে আপনি প্রোটিন জাতীয় খাবার খেতে পারেন যেমন মসুর ডাল, মটরশুটি, মাছ, মুরগির মাংস ইত্যাদি রাখতে পারেন।
  • কোমল পানিঃ বিভিন্ন ধরনের কোমল পানীয় পান করতে পারেন। কারণ কোমল পানি ওর মধ্যে চিনির পরিমাণ থাকার কারণে পেটের চর্বি কমার সম্ভাবনা রয়েছে।
  • ব্যায়ামঃ নিয়মিত ব্যায়াম করুন কারণ পেটের চর্বি কমাতে কোন বিকল্প নেই। বিভিন্ন ধরনের ব্যায়াম রয়েছে যেগুলো আপনি করতে পারেন। সেসব ব্যায়ামের মধ্যে রয়েছে, সাইকেল চালান, সাঁতার কাটা এবং লাফালাফি করা ইত্যাদি। এ ধরনের ব্যায়ামগুলো শরীরের জন্য যেমন উপকারী তেমনি পেতে চর্বি কমানোর জন্য বেশ উপকারী।
  • ক্যালরি পরিমানঃ পেটের চর্বি কমানোর জন্য ক্যালরির পরিমাণ রাখা অনেক বেশি জরুরী। চর্বি কমানোর জন্য নিয়মিত খাদ্য তালিকা করা অত্যন্ত জরুরি। সে অনুযায়ী খাদ্য তালিকা করা প্রয়োজন। কারণ সেখানে থাকবে আপনি কতটুকু ক্যালোরি গ্রহণ করবেন। তাই খাবারের মধ্যে অবশ্যই ক্যালরিযুক্ত খাবার গ্রহণ করুন। 
  • ফাইবারঃ চর্বি কমানোর জন্য ফাইবার জাতীয় খাবার বেশি করে গ্রহণ করুন। ফাইবার জাতীয় খাবার শরীরে বিভিন্ন সমস্যা দূর করে এবং শরীরে এনার্জি যোগায়। জাতীয় খাবারের মধ্যে রয়েছে ডাল, লেবু, শাকসবজি , ফলমূল ইত্যাদি খাবার বেশি করে গ্রহণ করা উচিত। ফাইবার জাতীয় খাবার খেলে শরীরে বিভিন্ন বিশেষ করে পেটের চর্বিগুলো কমিয়ে দেয়।
  • দুশ্চিন্তাঃ মানসিক চাপ অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা এগুলো থেকে অবশ্যই বিরত থাকবেন। কেননা এগুলো শরীরের মেদ চর্বি বাড়াতে সাহায্য করে। তাই সর্বদা এগুলা থেকে দূরে থাকাই ভাহলো । 

মহিলাদের পেটের চর্বি কমানোর উপায়

মহিলাদের পেটের চর্বি কমানোর উপায় সম্পর্কে বলতে গেলে, মহিলাদের পেটের মেদ বা চর্বি হওয়ার বিশেষ কিছু কারণ রয়েছে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটি কারণ হচ্ছে হরমোন জনিত সমস্যা।মেয়েদের শরীরের হরমোন পরিবর্তন হয় অনেক বেশি। বিশেষ করে বয়সন্ধির সময়ে হরমনের বিভিন্ন ধরনের পরিবর্তন হয় ।আর এই সময় মেয়েদের পেটের চর্বি বেড়ে যায়।

এছাড়াও চর্বিযুক্ত খাবার ও বিভিন্ন ভাজাপোড়া আবার খেয়ে মেয়েরা তাদের পেটের চর্বি বাড়িয়ে ফেলে।এছাড়াও অনেক দেখা যায় যে, বংশগত কারণে ও পেটে চর্বি বাড়তে থাকে। মহিলারা অনেক মানসিক চাপ নেই আর সেই কারণে পেটের চর্বি বেড়ে যায়। তাই চলুন এবার যেমন মহিলাদের পেটের চর্বি কমানোর কিছু উপায়। 

  • তাড়াতাড়ি খাবার অভ্যাসঃ এমন অনেক মহিলারা আছে যারা তাড়াতাড়ি খেতে চায় না। কিন্তু এই ক্ষেত্রেই তারপরে খেতে হবে তাহলে তো তোর বিয়ে কমানো সম্ভব না থাকবে। 
  • খাবারের পরিমাণ সঠিক রাখাঃ পেটে চর্বি কমানোর ক্ষেত্রে খাবারের পরিমাণটা সঠিক রাখা উচিত। একবারে তুলনায় বেশি খাওয়া উচিত নয় এবং খুব কম খাওয়া উচিত নয়। খাবারের জন্য একটা নির্দিষ্ট তালিকা তৈরি করা উচিত। তাহলে সময় মতো খাওয়ার মেনটেন করা সম্ভব। 
  • নিয়ম করে প্রতিবেলা খাবার খাওয়াঃ এক্ষেত্রে অবশ্যই নিয়ম করে প্রতিবেলা খাবার খেতে হবে। কারণ আমরা অনেক সময় দেখতে পাই যে অনিয়মিত খাবার কারণেও পেটে চর্বি বাড়তে থাকে। তাই খাবার সময় অবশ্যই নিয়ম করে খাওয়া উচিত। 
  • শরীর চর্চায় মনোযোগ দেওয়াঃ প্রতিবেলার খাবার এবং খাবার অভ্যাস তৈরি করার পর অবশ্যই শরীরের আশা করতে মনে করতে হবে। কারণ খাবারের পাশাপাশি শরীরচর্চা করলে পেটের চর্বি কমার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে। 

৭ দিনে পেটের চর্বি কমানোর উপায় 

হাত দিলে কমানোর উপায় গুলো বিস্তারিত হলো বর্তমান সময়ে যাদের অতিরিক্ত পেতে চর্বি তাদের একটি চিন্তার বিষয় হয়ে গেছে যে, পেটে অতিরিক্ত চর্বি কমানো সম্ভব কিনা। আবার অনেকেই আছেন যারা অনেক ব্যস্ত সময় পার করেন। আর সেই কারণে শরিরের যত্ন নেওয়া সম্ভব হয় না। আর যত্ন না নেওয়ার অভাবে শরীরের বিভিন্ন চর্বির বাসা বাঁধে। বিশেষ করে পেটের অতিরিক্ত চর্বি। শরীরের বিভিন্ন রোগের বাসা বাঁধে। আর এসব হয় মূলত অনিয়ম এবং লাইফ স্টাইল ও বিভিন্ন ব্যস্ততার কারণে।

কিভাবে-পেটের-চর্বি-কমানো-যায়

আর আজ কাল এই সময়ে অনেক মানুষের আছেন এরকম সমস্যায় ভুগে থাকেন। আর তাই চলুন জেনে নেই কিভাবে সাত দিনে পেটের অতিরিক্ত চর্বি কমানো যায়। পেটের চর্বি কমানোর জন্য প্রথমে কিছু ব্যায়াম যোগ করতে পারেন। যোগ ব্যায়ামের সাহায্যে ৫০০ থেকে ৬০০ ক্যালোরি ক্ষয় হয়। যার ফলে পেটের চর্বি ঝরতে সাহায্য করে। এটা ছাড়া ও প্রতিদিন সকালে খালি পেটে হালকা গরম পানির সাথে লেবুর রস ও জিরা খেতে পারেন। এতে করে পেটের চর্বি কমে যাবে।

আরও পড়ুনঃ সকালে খালি পেটে কি খেলে মোটা হওয়া যায়

সকালের নাস্তার আগে বেশি করে পানি পান করুন এবং এক থেকে দুইটি ফল খান। এই খাবারগুলো খাওয়ার পর পেট ভরা লাগবে খিদেও লাগবে না। আর তাতে বেশি খাবার ইচ্ছেও থাকবে না। যার কারণে পেটের চর্বি কমার অনেক সম্ভাবনা থাকবে। মসলা জাতীয় খাবার পরিহার করতে হবে ।তবে মসলা হিসেবে দারচিনি ,আদা ,রসুন ব্যবহার করতে পারেন। কারন এগুলো পেটের চর্বি কমাতে সাহায্য করে । 

এছাড়া ও প্রোটিন জাতীয় খাবার গুলো খাবেন। যেমনঃ মুরগির মাংস ,মাছ ,ডিম ১ টি বা ২ টি ফল ইত্যাদি খাওয়ার। তবে অবশ্যই চেষ্টা করবেন টক জাতীয় ফল খাওয়ার। এটা পেটের চর্বি কমাতে খুব গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখে। এছাড়া ও প্রতিদিন সকালে কাচা রসুন চিবিয়ে খাওয়ার চেষ্টা করবেন। এটা শরীর স্বাস্থ্য সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। এটি বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করার পাশাপাশি পেটের অতিরিক্ত মেদ বা চর্বি কমাতে ও সাহায্য করে। অবশ্যই শুকনা মরিচের গুড়া পরিহার করার চেষ্টা করবেন। 

পেটের চর্বি কমানোর ঘরোয়া উপায়

পেটের চর্বি কমানোর ঘরোয়া উপায় গুলো জেনে নিন। সুস্থ শরীর আর শারীরিক সন্দরয কে না চায় বলুন। এটা আমরা সবাই পেতে চাই। কিন্তু সারাদিনের বিভিন্ন বাস্ততাই আমাদের এই শরীর স্বাস্থ্যটা ধরে রাখা অনেকটা কঠিন হয়ে যায়। তবে ঘরোয়া উপায়ে আসুন জেনে নিই কিভাবে পেটের চর্বি কমাবেন ।

  • মেথিঃ মেথি পেটের চর্বি কমাতে সাহায্য করে। নিয়মিত প্রতিদিন সকালে মেথি ভেজানো পানি খান। এটি দ্রুত পেটের চর্বি কমাতে সাহায্য করে। এছাড়া মেথি হজম শক্তিতে ও কার্যকরী ভুমিকা রাখে ও খুব দ্রুত ওজন কমিয়ে দেয়। 
  • লেবুঃ প্রতিদিন সকালে উষ্ণ গরম পানিতে লেবুর রস মিশিয়ে পান করতে পারেন। লেবুতে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা পেটের চর্বি কমাতে সাহায্য করে।
  •  জিরা পানিঃ প্রতিদিন সকালে লেবু পানির সাথে জিরা পানি মিশিয়ে খেতে পারেন। এতে হজম শক্তি বাড়ায় এবং দ্রুত চর্বি কমায়।
  •  পানিঃ পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন। কারণ শরীর সুস্থ রাখতে পানি খুবই উপকারিতা আমরা সবাই জানি। পানি সরিয়ে ইনসুলিনের পরিমাণ ঠিক রাখে এবং চর্বি কমাতে সাহায্য করে।
  •  প্রোটিনঃ খাবারের তালিকায় অবশ্যই প্রোটিন সমৃদ্ধ নাস্তা রাখুন। প্রোটিন জাতীয় খাবার খেলে শরীরের পেশী গঠন এবং পেট ভরা অনুভূতি যোগান দেয়। এতে করে প্রতি নিয়ন্ত্রণ করে এবং পেটের চর্বি কমাতে সাহায্য করে।
  •  আমলকিঃ আমলকি ও হরতকি ভিজানো পানি খেতে পারেন যা খুবই উপকারী। এটি চর্বি কমাতে সাহায্য করে অধিক মাত্রায়।
  •  ফলঃ পেটের চর্বি কমাতে গ্রীষ্মকালের একটি ফল মালাবার তেতুল। যার কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে এবং পেটের চর্বি কমাতেও দ্রুত সাহায্য করে।
  •  মানসিক চাপঃ মানসিক চাপ এমন একটা জিনিস যা শরীরকে এবং শরীরের কালকের ছেলের নামক হরমোন মানসিক চাপ বাড়াতে সাহায্য করে। মানসিক চাপ দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকবেন। এটি আমাদের শরীরের পেটের চর্বি বাড়াতে ব্যাপক ভূমিকা রাখে তাই এই মানসিক চাপ থেকে মুক্ত থাকার চেষ্টা করবেন।

তিন দিনে পেটের মেদ কমানোর উপায় 

তিন দিনের পেটের মেদ কমানোর উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন এই পোস্টে। শরীরের পেটের চর্বির যাই বলুন না কেন বর্তমানে এই সমস্যায় ভুগছেন অনেকেই। তবে আপনি যদি একটু সময় বের করে কিছু করতে পারেন তবে অনেকটাই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। তাই প্রতিদিন ঘুম থেকে ওঠা এবং রাত পর্যন্ত যেকোনো একটি নির্দিষ্ট নিয়ম অনুযায়ী চলবেন।

এছাড়া অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে এবং সাথে নিয়ম করে কিছু শরীরচর্চা করতে হবে। এক্ষেত্রে দেখেন অনেকে ডায়েট করে জিম করে কিন্তু কিছুতেই পেটের চর্বি কমাতে পারেনা। এতে করে শরীরের চর্বি কমলেও কিন্তু বিলি ফ্যাট কমাতে বিরক্ত হয়ে যান অনেকেই। তাই আবার সেই আগের মত জীবন যাপন করতে শুরু করে অনেকেই। সুস্বাস্থ্য এবং সৌন্দর্যের জন্য সঠিক নিয়ম অনুযায়ী  প্রতিদিনের অভ্যাস করে তুলতে পারেন তবে ওজন বা চর্বি কমানোর সম্ভব।

  •  ওয়ার্কিংঃ আমাদের প্রতিটা মানুষের শরীরের জন্য ওয়ার্কিং খুবই জরুরী। আমরা যদি নিয়মিত শরীরচর্চার মাধ্যমে ওয়ার্কিং করি তাহলে পেটের ছবি কমে যাবে। ওয়ারকিং বলতে নিয়মিত হাটার চেষ্টা শরীর চর্চা  আর সেটা অবশ্যই সকালে আর বিকেলে।
  •  যোগ ব্যায়ামঃ শরীরকে সুস্থ আর সুন্দর রাখার জন্য যোগ ব্যায়ামের কোন বিকল্প নেই। যোগ ব্যায়াম এর আসন পেতে বসুন এক মস্ত বড় ধ্যানে। এটা অবশ্যই কোন নিরিবিলি জায়গায় বা বাহিরের কোন ফাঁকা জায়গায় বসতে হবে। এরপর চোখ বন্ধ করে একদম সোজা হয়ে এক পা অন্য পায়ের উপর গুটিয়ে যোগ ব্যায়াম করতে বসে পড়ুন। জোরে জোরে শ্বাস নি নার্স শ্রাবণ এভাবে নিয়মিত করতে থাকুন।
  •  জগিংঃ পেটের চর্বি কমানোর জন্য জগিং অনেকটাই সাহায্য করে। প্রতিদিন নিয়ম করে জগিং করতে পারলে আপনার শরীরে চর্বি পেটের চর্বি অনেকটা কমে যাবে।
  •  পুশ আপঃ পেটের চর্বি কমাতে পুশ আপ ব্যায়াম করতে পারেন। এটি আপনার হাতের উপর ভর দিয়ে বুক ডাউন করুন। যতবার করতে পারবেন ততবারই করুন।
  •  সিট- আপসঃ সুইট আপ ব্যায়ামটি করতে মাটিতে শুয়ে পড়তে হবে। হাঁটু ভাজ করে মাথার নিচে দুই হাত রেখে এবার ধীরে ধীরে শরীরে উপরের দিকটা উঠানোর চেষ্টা করুন। এভাবে মাঝে মাঝে অবস্থায় উঠুন আর শুয়ে পড়ুন।
  •  লেগ রেজেসঃ লেগ রেজেস ব্যায়ামটি আপনি বিছানায় শুয়ে থেকেই করতে পারবেন।এই ব্যায়ামটি করার জন্য শুধুমাত্র পা দুটো উপরে ৪৫ ডিগ্রি অ্যাঙ্গেলে উপরে উঠিয়ে রাখতে হবে। এভাবে নিয়মিত চেষ্টা করেন দেখবেন মেদ ভুড়ি ভ্যানিশ হয়ে যাবে। প্রথম অবস্থায় হলে ধীরে ধীরে বা পরবর্তীতে ধীরে ধীরে বারে বারে করুন এই ব্যায়ামটি।

পেটের চর্বি কমানোর কিছু খাবার 

পিঠের চর্বি কমানোর জন্য কিছু খাবার রয়েছে সে সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। পিঠের চর্বি এই সমস্যায় এখন অনেক মানুষই ভুগছেন। পেটের মেদ কমানোর জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করে থাকেন। এক্ষেত্রে আবার অনেকে বিভিন্ন রকম ডায়েট করে থাকেন। কিন্তু এত কিছু করলে চর্বি কমাতে পারেন না।। উল্টো আরো বেশি ক্ষতি হয়ে যায় এবং ডায়েট করার ফলে দেহের পুষ্টির ঘাটতি দেখা দেয়।

আরও পড়ুনঃ চুলের যত্নে মেথির উপকারিতা 

সাধারণত এমন অনেক খাবার রয়েছে যেগুলো আমাদের পুষ্টির চাহিদা পূরণের পাশাপাশি পেটের চর্বি বা মেদ কমাতে অনেক বেশি সাহায্য করে। চলুন তাহলে এবার জেনে নেওয়া যাক সে খাবারগুলো কি।

  •  ফুলকপিঃ ফুলকপি পেটে চর্বি এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে। ফুলকপির মধ্যে থাকা ক্যালরী এবং আঁশ বেশি পরিমাণে রয়েছে। যাস খেলে ক্ষুধা ভাব দূর হয় যার ফলে পেটের চর্বি কমাতে সাহায্য করে। এছাড়া ফুলকপিতে রয়েছে বিভিন্ন উপাদান হরমোন  প্রভৃতি।
  •  পালংশাকঃ পেটের চর্বি কমানোর জন্য পালং শাক ব্যাপক ভূমিকা রাখে। বিভিন্ন রকম পুষ্টি ভরপুর এই পালং শাক এতে কম ক্যালরি এবং আশ বেশি পরিমাণে থাকে। এতে থাকা ফ্লাক এড নামক উপাদান আপনার খাওয়ার চাহিদা বা ক্ষুধার ভাব ৯৫ শতাংশ কম করে দিবে। বিভিন্ন খাবারে যুক্ত করে আপনি পালং শাক খেতে পারেন পালং শাকই থাকা ম্যাগনেসিয়াম দেহের জন্য খুবই উপকারী এবং ওজন বা চর্বি কমাতে সাহায্য করে।
  •  শসাঃ শসার রূপচর্চা এবং শরীরচর্চা দুটোর জন্য খুবই উপকারী। শসার মধ্যে থাকা ও পানি আমাদের শরীরে ভিতরে পানি বাড়াতে সাহায্য করে। যার ফলে ক্ষুধামন্দা কম লাগে এবং শরীরের দূষিত উপাদান শরীর থেকে বের হয়ে যায়।
  •  করলাঃ করলা খেতে তিতা স্বাদের হলেও আমাদের শরীরের চর্বি কমানোর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি কিন্তু অনেকেই পছন্দ করে না আবার অনেকে আছে খুব বেশি পছন্দ করে। করোলা শরীরের শর্করা পরিমাণ ঠিক রাখতে সাহায্য করে এবং পেটের চর্বি কমাতে সহায়তা করে।
  •  সবুজ চাঃ সবুজ চায় প্রচুর পরিমাণে এন্ড অক্সিডেন্ট থাকে যা শরীরের চর্বি কমাতে সাহায্য করবে। এছাড়া সবুজ যা মনকে প্রফুল্ল করে এবং পেটের মেয়ে তো কমাতে সাহায্য করে। প্রতিদিন সকালের নিয়ম করে সবুজ চা খাওয়া উচিত।
  •  আঁশ জাতীয় খাবারঃ আজ জাতীয় খাবার রক্তের ইনসুলিন বৃদ্ধি করে। এটি দেহের রক্তে শরকরা ঠিক রাতে সাহায্য করে এবং পেটের চর্বি কমাতে সাহায্য করে।
  •  বাদাম ও অলিভ অয়েলঃ বাঁধাবো অলিভ অয়েল পেটের বা শরীরে চর্বি কমাতে সহায়তা করে। যদিও বাদাম অলিভ অয়েল থেকে ফ্যাট পাওয়া যায় কিন্তু অনেকের ক্ষেত্রে এটি অনেক উপকারী একটি খাদ্য। কেননা শরীরের জন্য কিছু ফ্যাট ও প্রয়োজন রয়েছে।
  •  সামুদ্রিক মাছঃ সামুদ্রিক মাছ থেকে আমরা যে ওমেগা তিন ফাটি এসিড পায় তা থেকে ওজন কমাতে অনেক বেশি সাহায্য করে। এটি সকেটের চর্বি কমাতেও সাহায্য করে।
  •  পানিঃ পানি কিভাবে পেটের চর্বি কমায় তা নিয়ে ইতিমধ্যেই আমরা আলোচনা করেছি।
  •  মসলাঃ মসলা নিয়েও আমরা ইতিমধ্যে একটি আলোচনা করেছি ওপরে দেখে নিবেন।

ব্যায়াম ছাড়া পেটের চর্বি কমানোর উপায় 

ব্যায়াম ছাড়াও যে পেটের চর্বি কমানো যায় সে সম্পর্কে জেনে নিন। প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠে উষ্ণ গরম পানি পান করুন। এটি তলপেটে চর্বি কমাতে সাহায্য করবে। গরম উষ্ণ পানি খাওয়ার ১৫ মিনিট পর মেথি ভেজানো পানি খেতে পারেন। মেথি আগের দিন রাতে ভিজিয়ে রেখে সকালে ফুটিয়ে পানি পান করুন। এক গ্লাস পানিতে এক চামচ মেথি দিয়ে আবার চাইলে এতে মধু মিশিয়ে খেতে পারেন।

রাতে ঘুমানোর আগে অবশ্যই দারচিনি ও আদা গরম পানিতে একটু ফুটিয়ে সেই পানিটা খাবেন। এটি আমাদের পেটের চর্বি কমাতে অনেক বেশি সাহায্য করে। এছাড়া যে কোন দুইটি সময় পরিমাণ মতো পরিপূর্ণ খাবার গ্রহণ করতে পারেন। দুপুরের খাবার অবশ্যই পরিপূর্ণ রাখবেন রাতে ক্যালরিযুক্ত খাবার এবং কম খাওয়ার চেষ্টা করবেন। এতে শরীরের ওজন বা চর্বি কমাতে অনেক বেশি সাহায্য করবে ওজন বাক চর্বি কমাতে সহায়তা করে।

প্রতিদিন অবশ্যই নিয়ম করে সাত থেকে আট ঘন্টা ঘুমানোর চেষ্টা করবেন। আমাদের শরীরের চর্বি কমানোর জন্য ঘুমের কোন বিকল্প নেই। রাতে খাবার অবশ্যই তাড়াতাড়ি শেষ করবেন। ব্যায়াম ছাড়াই নিয়মিত এই অভ্যাসগুলো আপনার জীবনযাত্রায় যুক্ত করতে পারলে শরীর সুস্থ থাকা পাশাপাশি চর্বি কমাতেও অনেক বেশি সাহায্য করবে।

তলপেটে চর্বি কমানোর উপায় 

তলপেটে চর্বি কমানোর উপায় সম্পর্কে অনেকেই জানতে চাই, তাই চলুন আমরা এবার এ সম্পর্কে জেনে নি। তল পিঠে চর্বি যা শরীরের জন্য খুবই খারাপ দেখায়। এটি মূলত শরীরের ফিটনেস নষ্ট করে দেয় এবং শারীরিক ও বাহ্যিক সৌন্দর্য কেউ  নষ্ট করে দেয়। তাই তলপেটে চড়বি মহিলাদের এই সমস্যা বেশি হতে পারে একটা মহিলা সন্তান জন্ম দান করার পর সেই মহিলার তলপেটে চড়বে অতিরিক্ত জমে। এক্ষেত্রে দেখতে অনেক বিশ্রী লাগে।

কিভাবে-পেটের-চর্বি-কমানো-যায়

তলপেটের অতিরিক্ত চর্বি জমতে বেশি শুরু করে যে সময় তখন নিয়মিত ব্যায়ামের অভ্যাস ও ফের জাতীয় খাবার শরীরের জন্য প্রভাব বেশি ফেলে। অনেকেই এই সমস্যার মধ্যে পড়েন। তলপেটে অতিরিক্ত চর্বি অস্বাস্থ্যকর জীবন যাপনের মূল কারণ।এগুলো দূর করতে অবশ্যই আপনাকে প্রতিদিনের অভ্যাস গুলো পরিবর্তন করতে হবে। আসুন এবার এই পরিবর্তনগুলো জেনে নি।

অবশ্যই রাত জেগে এটা ওটা খাওয়া বন্ধ করতে হবে। অনিয়মিত খাবার খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। রাত জেগে হাবিজাবি খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। অনেকে আছেন যারা চিপসের প্যাকেট চানাচুর আইসক্রিম কেক মিষ্টি খেয়ে থাকেন। এসব খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। চেষ্টা করবেন অবশ্যই সূর্যাস্তের পরে যত দ্রুত সম্ভব রাতে খাবার খেয়ে নেওয়া। এতে করে আপনার শরীরের শর্করা চর্বি ও চিনি শরীরের জ্বলতে পারবেনা।

  1. খাবারে পেটে অবশ্যই পর্যাপ্ত পরিমাণে আমিষ রাখুন। সুস্বাস্থ্যের জন্য খাবার তালিকায় চর্বিযুক্ত খাবার রাখা খুবই প্রয়োজন। প্রতিবেলায় ২০ থেকে ৩০ গ্রাম আমিষ জাতীয় খাবার খান।
  2. খাবারের শর্করার পরিমাণ অবশ্যই সঠিক মাপে রাখবেন। পেটে চর্বির জমাতে শর্করা জাতীয় খাবার বেশি সাহায্য করে। দেহে সরকারের পরিমাণ কমাতে লাল চাল লাল আটা গোটা শস্য এ ধরনের খাবারে বেশি শর্করা পরিমাণ থাকে না। আর তাই এসব খাবার গ্রহণ করতে পারেন।
  3. কার্ডি ও ব্যায়াম পেটের চর্বি কমাতে সাহায্য করে। শরীরের ওজন বা চর্বি কমানোর জন্য এই ব্যায়ামের কোনবিকল্প নেই। এর জন্য আপনি আপনার সুবিধা মতো ব্যায়াম নিয়মিত করে নিতে পারেন।
  4. যেকোনো সময় পেটের চর্বি কমাতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমানোর চেষ্টা করবেন অবশ্যই। ঘুম প্রতিটা মানুষের হরমোন ঠিক রাখতে সাহায্য করে এবং শরীরকে সুস্থ ও সুন্দর রাখে।

পেটের চর্বি কমানোর জন্য সকালের কিছু নিয়ম 

পেটের চর্বি কমানোর জন্য সকলের কিছু নিয়ম সম্পর্কে জেনে নিই। অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভাস, অপর্যাপ্ত ব্যায়াম, মানসিক চাপ, অতিরিক্ত নেশা, অল্প ঘুম ইত্যাদি কারণে আমাদের পেটে চর্বি জমে। এছাড়া আরো অনেক সমস্যার জন্য পেটে মেদ জমতে পারে। তবে সকালের কিছু নিয়ম অভ্যাস করার ফলে দূর হতে পারে আপনার পেটের অতিরিক্ত চর্বি বা মেদ।

আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী হয় এমন কিছু সঠিক নিয়ম চলুন তাহলে জেনে নিই। আপনারা সকালটা শুরু হোক এক গ্লাস পানি খেয়ে। প্রতিদিন নিয়ম করে এক গ্লাস পানি খেয়ে নিবেন খালি পেটে। এটা আমাদের শরীরের জন্য হাইড্রেটেড করে রাখে। এটি ওজন কমানোর পাশাপাশি পিঠের চর্বি কমাতে ও সাহায্য করে। এছাড়া বিশ্ববিজ্ঞানের মত হল প্রতিদিন সকালে পানি পান করা জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই কমপক্ষে এক গ্লাস পানি যা সারাদিন আপনাকে এনার্জি দিতে সাহায্য করবে।

এছাড়াও আপনি রাতে ভিজিয়ে রাখার শিয়া সিট সকালে খেতে পারেন। যা আপনার শরীরের ওজন বা চর্বি কমাতে দারুন কাজ করবে। তবে এই ক্ষেত্রে যাদের গ্যাস বা সিডিটির সমস্যা আছে তাদের লেবু পানি খালি পেটে না খাওয়াই উত্তম হবে। লেবু পানি শরীরের বা পেটের মেদ চর্বি কমাতে সাহায্য করে। লেবু পানি গরম উষ্ণ  করে খাওয়া উচিত। এটি আপনার শরীরে শুধু হাইড্রেট করবে এমন নয় হজম ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করবে।

  • মেডিটেশন করুনঃ দিনের শুরু হওয়ার পরপরই রাখুন ১০ মিনিটের জন্য মেডিটেশন। বিভিন্ন মানসিক চাপ কমাতে মেডিটেশন উপকারী। মানসিক চাপ ওজন বাড়ানোর পাশাপাশি পেটে চর্বি বাড়াতে সাহায্য করে। তাই এগুলো কমানোর জন্য মেডিটেশন করুন। এটা আপনার হরমোন ব্যালেন্স রাখতে সাহায্য করবে এবং মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করবে।
  •  নিয়মিত ব্যায়ামঃ আমরা অনেকেই জানি যে পিঠের চর্বি বা শরীরে চর্বি কমানোর জন্য নিয়মিত ব্যায়ামের কোন বিকল্প নেই। সকালের ব্যায়াম বা শরীর চর্চা চর্বি কমাতে খুবই সাহায্য করে। তাই সহজ কিছু ব্যায়াম রয়েছে যেগুলো করে খুব সহজে আপনি চর্বি বা মেদ কমাতে পারবেন। যেমন ইয়োগা, জগিং, ওয়ার্কিং ইত্যাদি এই ব্যায়ামগুলো নিয়মিত চর্চা করবেন। যদি সকালের শুরুতেই এইসব ব্যায়ামগুলো চর্চা করেন তাহলে অবশ্যই আপনার পেটের চর্বি কমতে সাহায্য করবে।
  •   প্রোটিন সমৃদ্ধ নাস্তাঃ আপনি অবশ্যই চেষ্টা করবেন সকালে নাস্তায় যেন প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার থাকে। এতে করে সারাদিন আপনার শরীরে এনার্জি পাবেন এবং রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করবে। এছাড়াও খাবার শর্করা জাতীয় হলে ক্ষুধা ভাব দূর হয়। বারবার খাওয়ার প্রবণতা কমে যাবে এবং সকালে নাস্তাটা রাজার মতো করার চেষ্টা করতে হবে। সকালের নাস্তা অবশ্যই দুধ,ডিম,কলা, দই এবং প্রোটিন জাতীয় খাবার রাখতে  হবে।
  •  সারাদিনের রুটিন করুনঃ অন্তত সারা দিনে এমন একটি অভ্যাস তৈরি করুন যেটা আপনার শরীরকে সুস্থ ও মিদ কমাতে সাহায্য করবে। আপনার সারাদিনের খামারে অবশ্যই তালিকা করুন। এমন ভাবে তালিকা করবেন যেখানে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার  থাকবে।
  •  ফাইবার সমৃদ্ধ খাবারঃ সকালের খাবার তালিকায় অবশ্যই ফাইবার বা প্রোটিন দিয়ে শুরু করুন। ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করলে আপনার ক্ষুধা ভাব দূর হবে এবং পেটে চর্বি কমাতে সহায়তা করবে।
  •  পর্যাপ্ত ঘুমঃ আমাদের শরীরে সুস্থ ও স্বাভাবিক রাখার জন্য অবশ্যই পর্যাপ্ত ঘুমের প্রয়োজন। কারণ ঘুম শরীরকে ফিট রাখতে  সাহায্য করে। ঘুম আপনার বেলিফের দূর করতে অনেক বেশি সাহায্য করবে এবং হরমোন ব্যালেন্স ঠিক রাখবে। আপনি দৈনিক আট থেকে নয় ঘন্টা নিয়ম করে ঘুমানোর চেষ্টা করুন।

শেষ কথাঃ কিভাবে পেটের চর্বি কমানো যায় 

কিভাবে পেটে চর্বি কমানো যায় এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানানোর চেষ্টা করেছি। এছাড়াও আমি মেয়েদের পেটের চর্বি কমানোর উপায়,তলপেটে চর্বি কমানোর উপায়, চর্বি কমানোর জন্য বিভিন্ন টিপস সহ আরো বিস্তারিত অনেক কিছু আলোচনা করেছি। যারা পেটের মেদ বা চর্বি সমস্যায় ভুগছেন তারা এই পোস্ট থেকে অনেক উপকারিতা হবেন।

আমাদের যিনি আমি তোর জীবন যাপনের অভ্যাস এবং প্রতিদিনের খাদ্য উপাশি গুলো নিয়মিত হওয়ার খুবই প্রয়োজন। কেন এইসব অনিয়ম হওয়ার কারণে পেটে অতিরিক্ত চর্বি জমে যায়। তাই আপনি যদি অবশ্যই ফিটনেস ধরে রাখতে চান তাহলে আপনাকে প্রতিদিনের রুটিন পরিবর্তন করতে হবে। নিয়মিত খাওয়া ঘুম শরীর টর্চার একটি নির্দিষ্ট অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে তাহলে দেখবেন ধীরে ধীরে পরিবর্তন চলে আসবে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url